রাজশাহী-১ (তানোর-গোদাগাড়ী) ভিআইপি এই সংসদীয় আসনে আওয়ামী লীগ দলীয় সাংসদ বিলাস ও প্রচার বিমূখ, সৎ রাজনৈতিকের প্রতিকৃতি, কর্মী-
জনবান্ধব, আদর্শিক এবং প্রধানমন্ত্রীর বিশস্ত নেতৃত্ব আলহাজ্ব ওমর ফারুক চৌধূরীর বিরুদ্ধে গায়েবী অভিযোগ তুলে
প্রোপাগান্ডা ছড়ানো হচ্ছে। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের এখানো ঢের বাঁকি।
এখানো দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হয়নি। আদৌ নির্বাচন হবে কি হবে না, বা হলেও কবে নাগাদ হবে সেই সম্পর্কে তেমন কোনো স্পট বক্তব্য আসেনি। আবার বড় রাজনৈতিক দলগুলো এখানো তাদের প্রার্থী তালিকা চুড়ান্ত করেনি। অথচ এমপি ফারুক চৌধুরী এবার দলীয় মনোনয়ন পাবেন না এটা শতভাগ নিশ্চিত এমন অপপ্রচার ছড়িয়ে দলের নেতাকর্মীদের বিভ্রান্ত করা হচ্ছে কার স্বার্থে। যারা করছে এরা কারা ? এদের উদ্দেশ্যে কি ? এরা কি এমন গায়েবী ক্ষমতার অধিকারী যে আওয়ামী লীগের মতো দেশের সর্ববৃহৎ গণতান্ত্রিক একটি রাজনৈতিক দলের মনোনয়ন বোর্ডের সভার আগেই, কারা মনোনয়ন পাবেন আর কারা পাবেন না সেই খবর নিশ্চিত করেন। বির্তকের খাতিরে যদি ধরেই নেয় তাদের কথায় সত্যি। এমপি কেনো মনোনয়ন পাবেন না, আর তারা কেনো মনোনয়ন পাবেন তার ব্যাক্ষা কি ? আবার মনোনয়ন পাবেন না এটা জেনেও এমপি তানোর-গোদাগাড়ীর ৪টি পৌরসভা ও ১৬ ইউনিয়নের (ইউপি) আওয়ামী লীগ এবং সহযোগী সংগঠনের সকল নেতা ও কর্মীসমর্থকদের একাট্টা করেছেন। তিনি তাদের নিয়ে নৌকার পক্ষে জনমত গড়তে আওয়ামী লীগ সরকারের উন্নয়ন ও অর্জনের চিত্র তুলে ধরে ভোটার দোরগোড়ায় অবিরাম ছুটে চলেছেন। অথচ যারা মনোনয়ন নিশ্চিত দাবি করে বগী আওয়াজ দিচ্ছেন। তারা কি করছে,তারা মাঠে না থেকে তৃণমূলের নেতাকর্মীদের মাঝে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে এর “মাযে যা” কি তবে তারা মনোনয়ন পেলে কি এমপি বা এসব নেতাকর্মীদের প্রয়োজন হবে না ?
জানা গেছে, দেশে সাধারণ নির্বাচনের মৌসুম আসলেই এই এমপির বিরুদ্ধে প্রোপাগান্ডা ছড়ানো নিয়মে পরিণত হয়ে উঠেছে। কিন্ত্ত কেনো বার বার তার বিরুদ্ধে মিথ্যা-ভিত্তিহীন-বানোয়াট এবং তার নামের সঙ্গে মানায় না এমন অভিযোগের পাহাড় দাঁড় করানো হচ্ছে এসব অভিযোগের হেতু কি ? আবার আমজনতা নয় চেনা মূখের চিহ্নিত একটি গোষ্ঠি বার বার এসব অভিযোগ উঙ্খাপন করছে।
স্থানীয় সুত্রে জানা গেছে, জামায়াত-বিএনপির আর্থিক পৃষ্ঠপোষকতায় আওয়ামী লীগের একশ্রেণীর জনবিচ্ছিন্ন বিপদগামী বগী নেতার সমন্বয়ে গড়ে উঠা একটি সিন্ডিকেট চক্র এমপি ফারুকের বিরুদ্ধে এসব গায়েবী অভিযোগ উঙ্খাপন করে তার পরিচ্ছন্ন ব্যক্তি ইমেজ ক্ষুন্ন করতে মরিয়া হয়ে উঠেছে। এদিকে জননন্দিত ও গণমানুষের নেতা এমপি ফারুকের বিরুদ্ধে ফের প্রোপাগান্ডা ছড়ানোর খবরে এই জনপদের মানুষ বিক্ষুব্ধ হয়ে উঠেছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, এমপির বিরুদ্ধে প্রথম অভিযোগ তিনি স্কুল-কলেজে নিয়োগ বাণিজ্যে ও বিএনপি-জামায়াত মতাদর্শীদের চাকরি দিয়েছেন। যা ডাহা মিথ্যা ও বানোয়াট। কারণ শিক্ষক-কর্মচারী নিয়োগের বিষয়টি সংশ্লিস্ট প্রতিষ্ঠান পরিচালনা কমিটির এখানে এমপির নাম আসছে কেনো। এমপি বড়
জোর কারো জন্য সুপারিশ করতে পারেন সেটিও নেতাকর্মীদের অনুরোধে। নেতাকর্মীরা যার তদ্বির করেছে এমপি তার সুপারিশ করেছেন। এখানে বিএনপি-জামায়াত মতাদর্শী কে সেটা তো এমপির জানার কথা নয়। তাহলে তাদের দায়িত্ব নিয়ে বলতে হবে এমপির কাছে তারা যাদের তদ্বির করেছেন তারা বিএনপি-জামায়াত মতাদর্শী ছিল। অথচ কেউ কি বলতে পারবেন চাকরি দিয়ে এমপি কারো কাছে থেকে সরাসরি কোনো টাকা-পয়সা নিয়েছেন। কিন্ত এমপি ফারুক বিনা পয়সায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-পুলিশের এসআই থেকে শুরু করে প্রাথমিক স্কুলের দপ্তরি হিসেবে অসংখ্য মানুষকে চাকরি দিয়েছেন। যার মধ্যে অন্যতম ধানতৈড় গ্রামের আব্দুল্লাহ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, বিল্লী গ্রামের আদিবাসি পুর্নিমা পুলিশ সদস্য, গোল্লাপাড়া গ্রামের বোরজাহান হোসেন ধলু পুলিশের এসআই, সরনজাই গ্রামের ইকবাল হোসেন সহকারী শিক্ষক, চাপড়া গ্রামের মনোয়ার হোসেন মুংলা প্রাথমিক বিদ্যালেয়র দপ্তরি, আমশো গ্রামের মাহাবুর, সরনজাই গ্রামের বাবু এরকম অসংখ্য উদাহারণ রয়েছে। এছাড়াও নির্বাচনী এলাকায় চাকরির মেলা করে বিনা পয়সায় হাজার হাজার বেকারের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করে দিয়েছেন যেটা নির্বাচনী এলাকার প্রতিটি মানুষ জানেন। তাছাড়া শিক্ষক-কর্মচারী নিয়োগ দিয়ে যদি তার বাণিজ্যে করার ইচ্ছে থাকতো তাহলে তিনি কাশিম বাজার সরকারী পলিটেকনিক কলেজ নির্মাণের জন্য প্রায় ১০ কোটি টাকা মুল্যর ব্যক্তিগত সম্পদ(জমি) সেচ্ছায় দান করতেন না।
দ্বিতীয় অভিযোগ সরকারী খাস পুকুর বাণিজ্যে এটিও গায়েবী। কারণ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কার্যালয় থেকে পত্রিকায় ইজারা বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে ইজারা দেওয়া হয়েছে, এখানে এমপি বাণিজ্যে করলেন কিভাবে, তাছাড়া এমপির কোনো আত্নীয়-স্বজন কোনো খাস পুকুর দখল করে রেখেছেন এমন উদাহারণ কি কেউ দিতে পারবেন-?
তৃতীয় অভিযোগ সার ডিলার নিয়োগে বাণিজ্যে এটিও ভিত্তিহীন।কারণ বিসিআইসির সার ডিলার এমপিরা নিয়োগ দিতে পারেন না, আর সাব ডিলার নিয়োগের কোনো কার্যক্রম নাই তাহলে এমপি বাণিজ্য করলেন কি ভাবে-?
চতুর্থ অভিযোগ, অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে দুদুকের অনুসন্ধান এটিও গায়েবী।কারণ এমপি ফারুকের জন্ম জমিদার পরিবারে এই জনপদের মানুষ যখন বাইসাইকেল দেখেনি তিনি তখন হাতির পিঠে চড়ে বেড়িয়েছেন, আবার যখন মানুষ সচারচার দামি মটরসাইকেল দেখেনি তখন তিনি ছাত্র জীবনে চার চাকার দামি গাড়িতে স্কুল-কলেজে গিয়েছেন। এছাড়াও প্রায় ৩০ বছর আগে সিআইপি মর্যাদা অর্জন করেছেন যখন দেশে সিআইপির সংখ্যা ছিল হাতেগোনা।এছাড়াও হয়েছেন রাজশাহী চেম্বার অব কমার্সের সভাপতি ও জেলার সর্বোচ্চ স্বচ্ছ আয়কর দাতা। তিনি পৈতৃক সুত্রে যেই সম্পদ পেয়েছেন সেই সম্পদ তার দশ জনমেও খেয়ে শেষ করতে পারবেন না তাহলে তাকে কেনো অবৈধ সম্পদ অর্জন করতে হবে-? তাই স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন উঠেছে পৈতৃক সুত্রে এতো বিত্তবৈভবের মালিক হবার পরেও যদি তার বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ উঠে। তাহলে এক দশক আগেও যারা সাইকেল-মোটরসাইকেলে চড়ে রাজনীতি করেছে,কিন্ত্ত এখন একাধিক গাড়ী-বাড়ী,ফ্ল্যাট-প্লট মাছের ঘের ইত্যাদিসহ অঢেল বিত্তবৈভবের মালিক তাদের কি বলা হবে-? তারা তো কোনো শিল্পপতি, ব্যবসায়ী বা চাকরিজীবী নন, তাদের এতো বিত্তবৈভব আসলো কোথা থেকে ?
পঞ্চম অভিযোগ এমপি ফারুক রাজনীতিতে ক্ষমতার অপব্যবহার ও স্বজনপ্রীতি করেছেন। অথচ এটা ডাহা মিথ্যা কথা বাংলাদেশে ফারুক চৌধূরীই একমাত্র রাজনৈতিক নেতা যিনি তার পরিবার থেকে একাই রাজনীতি করেন। কারণ তার স্ত্রী-সন্তান তো দুরের কথা তার ভাই-বোনদেরই এই জনপদের মানুষ চেনেন না তারা রাজনীতিও করেন না তাহলে এমপি স্বজনপ্রীতি করলেন কিভাবে ?
ষষ্ঠ অভিযোগ, তিনি জামায়াত-বিএনপির আশ্রয়-প্রশ্রয় দাতা এটা ডাহা মিথ্যা। কারণ এমপি ফরুকের নেতৃত্বেই রাজশাহী জামায়াত-বিএনপির আঁতুড়ঘর ভেঙ্গে আওয়ামী লীগের বসতঘরে পরিণত করা হয়েছে। দেশ স্বাধীনের পর তার রাজনৈতিক দূরদশী সম্পন্ন নতৃত্বে এবারই প্রথম তানোরের ৭টি ইউনিয়ন ও ১টি পৌরসভায় আওয়ামী লীগ এবং বির্তকিত নির্বাচনে ১টি পৌরসভায় আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী বিজয়ী হয়েছেন। গোদাগাড়ী উপজেলাতেও একই অবস্থা বিএনপি-জামাতের কোনো প্রার্থী বিজয়ী হতে পারেনি। তাছাড়া এমপি ফারুক চৌধূরী আওয়ামী লীগে আশার আগের ও পরের অবস্থান পর্যালোচনা করলেই বেরিয়ে আসবে তিনি আদর্শিক আওয়ামী লীগ না জামায়াত-বিএনপির প্রশ্রয়দাতা এটার জন্য কোনো রাজনীতি বিশেষজ্ঞ হবার প্রয়োজন নাই।
সপ্তম অভিযোগ, তিনি আওয়ামী লীগের চেতনাবিরোধী এটাও ভূয়া কারণ রাজশাহী জেলা পরিষদ, উপজেলা পরিষদ, পৌরসভা ও ইউনিয়ন পরিষদ ইত্যাদি নির্বাচনে অবৈধ অর্থের মোহে আওয়ামী লীগের দায়িত্বশীল অনেক নেতা দল,নেতা ও নেতৃত্বের প্রতি অসম্মান দেখিয়ে প্রকাশ্যে দলীয় প্রার্থীর বিপক্ষে অবস্থান নিয়ে বিদ্রোহী প্রার্থীর পক্ষে কাজ করেছেন। অথচ একমাত্র এমপি ফারুক চৌধূরী আদর্শিক নেতৃত্ব তিনি দল,নেতা ও নেতৃত্বের কোনো বেঈমানী না করে শেষ পর্যন্ত দলীয় প্রার্থীর পক্ষে ছিলেন যেটা সবাই জানেন।
অষ্টম অভিযোগ, তিনি মাদকের পৃষ্ঠপোষক যেটা সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন ও উদ্দেশ্যেপ্রণোদিত প্রগান্ডা ব্যতিত কিছু নয়। কারণ মাদক ও অসামাজিক কর্মকান্ডের বিরুদ্ধে এমপি ফারুক চৌধূরীর অবস্থান সব সময় জিরো ট্রলারেন্স। তার কঠোর অবস্থান ছিল সব ধরণের অশ্লীলতা-বেহায়াপনা, জুয়া ও মাদকের বিরুদ্ধে যা এখানো রয়েছে। এমপি নির্বাচিত হবার পর তিনি মাদকের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নিয়ে তাঁর নির্বাচনী এলাকায় লটারি জুয়া, যাত্রা-পুতুল নাচের নামে অশ্লীল নুত্যর আসর ও অপসংস্কৃতির অসুস্থ প্রতিযোগীতা বন্ধ করে দিয়েছেন। বাঙ্গালির নিজস্ব সংস্কৃতি ও সুস্থ বিনোদের জন্য এসবের পরিবর্তে তিনি প্রচলন করেছেন বিজ্ঞান মেলা, স্কুল বিতর্ক প্রতিযোগীতা, বৈশাখী মেলা, বইমেলা, চাকরির মেলা, উন্নয়ন মেলা, নবান্ন ও পিঠা উৎসব ইত্যাদি।
নবম অভিযোগ তিনি রাজাকার পুত্র এটা সম্পূর্ণ মিথ্যা ও জঘন্যতম অপ্রপ্রচার। কারণ তার বাবা শহীদ আজিজুল হক চৌধূরী ও চাচা মুকবুল হক চৌধূরীকে পাকিস্থানি হানাদার বাহিনী ধরে নিয়ে গিয়ে রাজশাহীর বাবলা বনে নির্মমভাবে হত্যা করেছে, যা বাবলা বন দিবস হিসেবে উদযাপন করা হয়। তার মামা জাতীয় চার নেতার অন্যতম শহীদ এএইচএম কামরুজ্জামান হেনা। তাহলে তিনি রাজাকার পুত্র হলেন কি ভাবে-? মৃত মানুষকে নিয়ে এমন মিথ্যাচার শুধু জঘন্য অপরাধ নয় কবিরা গুনাহ্ও বটে।
দশম অভিযোগ তিনি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ফ্রিডম পার্টির নেতা ছিলেন এটাও বানোয়াট। কারণ ফরুক চৌধূরী ১৯৮২ সালে লেখপড়া শেষ করে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বেরিয়ে এসেছেন, আর ১৯৮৭ সালে রাজশাহীতে ফ্রিডম পার্টির আর্বিভাব ঘটেছে। তাহলে তিনি ফ্রিডম পার্টি করলেন কি ভাবে-?
একাদ্বশ অভিযোগ তার মালিকানাধীন উত্তরাঞ্চলের সর্ববৃহত ও সিসি ক্যামারে দ্বারা আধূনিক নিরাপত্তা বেষ্ঠিত ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান থিম ওমর প্লাজায় মাদক ব্যবসায়ীরা ফ্ল্যাট ও দোকান কিনেছেন তাই সেখানে মাদকের কারবার হয়। এটিও ডাহা মিথ্যা কারণ সেখানে ধুমপান নিষেধ। এছাড়াও সেটি একটি বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান তাদের শর্ত পুরুণ ও অর্থ বিনিয়োগ করে যে কেউ ফ্ল্যাট বা দোকানের মালিক হতে পারেন। তাই কে মাদক ব্যবসাযী, কে চোরাকারবারী, কে সরকারী কর্মকর্তা ইত্যাদি দেখার বিষয় থিম ওমর প্লাজা কর্তৃপক্ষের নয়। এটি শুধুমাত্র তার ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানের সুনামক্ষুন্ন করতে উদ্দেশ্যেপ্রণোদিত অপপ্রচার ও প্রগান্ডা ছড়ানো হচ্ছে।
দ্বাদশ অভিযোগ তিনি শিক্ষক পিটিয়েছেন এটা ডাহা মিথ্যা, কারণ যেই শিক্ষককে পেটানোর কথা বলা হয়েছে সেই শিক্ষক সংবাদ সম্মেলন করে বলেছেন এমন কোনো ঘটনা ঘটেনি।
এদিকে রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের অভিমত, এমপি আলহাজ্ব ফারুক চৌধূরীর বিরুদ্ধে তথ্য-উপাত্ত ছাড়াই যত অভিযোগ উঙ্খাপন হয়েছে সবগুলো ওই একটি সিন্ডিকেট চক্রের। আর এর মধ্যে দিয়ে এটাই প্রমাণ হয়েছে আসলে এমপি ফারুকের পরিচ্ছন্ন ব্যক্তি ইমেজক্ষুন্ন ও সমাজে তাকে হেয়ওপ্রতিপন্ন করতেই তার বিরুদ্ধে এসব গায়েবী অভিযোগ। ফলে এই জনপদের মানুষ বঙ্গবন্ধু কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও জননেত্রী শেখ হাসিনার দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলেন, যারা তার মনোনিত নেতৃত্বের বিরুদ্ধে এসব মিথ্যা-বানোয়াট অপপ্রচার ও প্রগান্ডা ছড়িয়ে দল, নেতা ও নেতৃত্বের অবমাননা করেছেন তাদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা গ্রহণের দাবী করেছেন। এছাড়াও যারা এমপি ফারুকের বিরুদ্ধে এসব অভিযোগ উঙ্খাপন করেছেন বরং তাদের অনেকের বিরুদ্ধে রাজশাহী গুড়িপাড়া এলাকায় খাস জমি দখল করে বহুতল ভবন নির্মাণ, হাট-ঘাট-মাদক স্পট ও বালুমহাল,হাসপাতাল-ক্লিনিক ইত্যাদি থেকে চাঁদাবাজির কথা সাধারণ মানুষের মধ্যে আলোচনা রয়েছে বলে একাথিক সূত্র নিশ্চিত করেছে। রাজশাহী-১ আসনের নির্বাচনী এলাকার বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার মানুষের সঙ্গে কথা বলে এসব তথ্য পাওয়া গেছে।