২৬/০৫/২৩ইং তারিখে মানিকগঞ্জের হরিরামপুর উপজেলা চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে সরকারি আইন অমান্য করে, নদী থেকে বালু উত্তোলন এর অভিযোগ পাওয়া গেছে। সরেজমিনে গিয়ে জানা যায়, লেছরাগন্জ ইউনিয়নে বালু মহালের ইজারা থাকলেও ড্রেজার দিয়ে মাটি উত্তোলন করছেন, পার্শবর্তী রামচন্দ্রপুর ইউনিয়ন সরকারি বেরিবাধ সংলগ্ন ১ কিলোমিটারের ভিতরে।যার ফলে সরকারের শত কোটি টাকার বেরিবাধ ভাংগনের আশংকা রয়েছে। এ বিষয়ে উপজেলা চেয়ারম্যান দেওয়ান সাইদুর রহমান বলেন,ইজারাকৃত লেছরাগন্জ এর সীমানার বাইরে বালুর লেয়ার থাকায় , ইজারাকৃত লেছরাগন্জ বালুমহালের সীমানার বাইরে ড্রেজার বসিয়ে মাটি উত্তোলন করা হচ্ছে। এদিকে ভূমি মন্ত্রানালয় ১৮/০৫/২০২৩ ইং তারিখে এবং পানি সম্পদ মন্ত্রণালয় ১৯/০৫/২০২৩ ইং তারিখে, হরিরামপুর উপজেলার লেছরাগন্জ এর বালুমহাল স্থগিতের নির্দেশ প্রদান করেন। বালুমহাল স্থগিতের বিষয়ে, জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আবদুল লতিফ এর বক্তব্য, দৈনিক গনকন্ঠ পত্রিকার সদর উপজেলা প্রতিনিধি , মোঃসেলিম হোসেন মোবাইলে রেকর্ড করতে গেলে,জেলা প্রশাসক তার মেজাজ হারিয়ে ফেলেন এবং সাংবাদিক দের বলেন, আপনারা যা পারেন তাই করেন এবং বলেন ভূমি মন্ত্রানালয় ও পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের স্থগিত নির্দেশ এর বিরুদ্ধে লিখিত জবাব দিব এবং লেছরাগন্জ বালুমহাল এর সীমানার বাইরে বালু উত্তলন করলে অবশ্যই ব্যাবস্হা নিব।সাধারণ জনগণ ও সচেতন মহলের স্হায়ী জনগন এর অভিমত,নদী ভাংগন প্রতিরোধে সরকার যেখানে শত শত কোটি কোটি টাকা ব্যায় করছেন, সেখানে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আবদুল লতিফ বালুমহাল থেকে মাত্র ৫থেকে ৭ কোটি টাকা সরকারের কোষাগারে জমা হওয়ার জন্য, ভূমি মন্ত্রানালয় ও পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের স্থগিত নির্দেশ কে উপেক্ষা করে, বালুমহাল চলমানের জন্য লিখিত জবাব দিবে,বিষয় টি আমাদের নিকট কালো ধুয়াসা ছারা আর কিছুই নয়।