
আজ মঙ্গলবার সকালে মানিকগঞ্জ জেলা শহীদ মিনারে হওয়া এ সংঘর্ষে আহত হয়েছেন যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ ও শ্রমিক লীগের অন্তত ছয়জন নেতা-কর্মী
জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সুলতানুল আজম খান বলেন, দলের জ্যেষ্ঠ নেতাদের পরামর্শেই শ্রমিক লীগের নেতা জলিলের নাম ঘোষণা করা হয়। তবে মহান আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে এ ধরনের ঘটনা দুঃখজনক।
সংঘর্ষের ঘটনায় শহীদ মিনারে ফুল দিতে আসা উপস্থিত সবার মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। এতে বিভিন্ন সামাজিক, সাংস্কৃতিক সংগঠন এবং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও অভিভাবকেরা আতঙ্কিত হয়ে শহীদ মিনার এলাকা ত্যাগ করেন।
জেলা শ্রমিক লীগের নেতা বাবুল সরকার বলেন, ‘জেলা শ্রমিক লীগের আমি বৈধ সভাপতি। কেন্দ্র থেকে আমাকে সভাপতির দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। এরপরও ফুল দেওয়ার সময় আমার নাম ঘোষণা না করে অন্যজনের (আবদুল জলিল) নাম ঘোষণা করা হয়। তারপর আমার অনুসারী নেতা-কর্মীদের ওপরও হামলা করা হয়।’
অন্যদিকে শ্রমিক লীগ নেতা আবদুল জলিল বলেন, ‘জেলা শ্রমিক লীগের আমিই সভাপতি। কেন্দ্র থেকে আমাকে চিঠিপত্র দেয়। কিন্তু বাবুল তা মেনে না নিয়ে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটায়।