লালমনিরহাট প্রতিনিধিঃ
আজ শনিবার সকালে পাটগ্রাম থেকে তাকে লালমনিরহাট রেলওয়ে থানায় নিয়ে আসা হয়েছে। বর্তমান রাশেদুজ্জামান সদর রেলওয়ে থানায় আছেন। কিছুক্ষনের মধ্যে তাকে আদালতে তোলা হবে। এ মামলার অপর আসামী সুমি আক্তারের শ্বাশুড়ী রাশেদা বেগমকে গ্রেফতারের জন্য পুলিশী অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
উল্লেখ্য, লালমনিরহাট থেকে বুড়িমারী স্থলবন্দরগামী একটি ট্রেন ঘুন্টি নামক এলাকা পার হওয়ার সময় শুক্রবার সকালে ট্রেনের নিচে মা ও তার ছেলে-মেয়ে পড়ে আত্নহত্যার চেষ্টা করেন। এতে মা সুমি বেগম ও মেয়ে তাসমিরা তাবাসুম তাসিনের ঘটনাস্থলে মৃত্যু হয়। এতে ছেলে তৌহিদ গুরুত্বর আহত হয়। পরে তাকে উদ্ধার করে প্রথমে পাটগ্রাম হাসপাতালে পরে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
এ ঘটনায় সুমি আক্তারের স্বামী ও শ্বাশুড়িকে আসামী করে লালমনিরহাট রেলওয়ে থানায় একটি মামলা দায়ের করেন সুমি আক্তারের বাবা আজিজুল ইসলাম।