ধারাবাহিক পর্ব:১
স্টাফ রির্পোটার: সাভার উপজেলার আশুলিয়া থানাধীন সকল মৌজার জমির মালিকরা এখন জিম্মি সহকারী ভূমি কর্মকর্তার হাতে । আশুলিয়ার প্রায় সকল মৌজার বি.আর.এস ভূমি রেকর্ড অনুযায়ী রয়েছে সরকারী খাস জমি। বি আর এস রের্কডীয় মৌজা গুলোর এস.এ, সিএস, আর.এস পর্চা অনুযায়ী জমিতে কোনো খাস বা সরকারী জমি ছিলো না । কিন্তু বি আর এস রের্কড করার সময় সরকারী সাভেয়ারদের সাথে ভূমি মালিকদের লেনদেনের পরিমান মিল না হওয়ায় তারা এখন পড়েছে খাস জমিতে । সরকারী পুর্ব রের্কডে তারা খাস জমিতে না থাকলেও এখন বি আর এস-এ তারা খাসের আওতাধীন । এই খাস জমির কারনে জমির মালিকেরা পড়েছে বিপাকে । জমি বেচা কেনার পরে নতুন করে খারিজ করতে পারছে না নুতন মালিকেরা । খারিজ করতে পারছেনা বললে ভুল হবে । এক শ্রেণীর দালাল যারা ভুমি অফিসের কর্মচারী তারাই ৫০-৮০ হাজার বিনিময়ে করে দিচ্ছে খারিজ । এছাড়াও এসি ল্যান্ড উপরের লেভেলের সরকারী লোকের রেফারেন্সের খারিজ গুলো করে দিচ্ছে অনায়াসে । এসি ল্যান্ড নিজেও জানেন এসল জমি খাসের আওতাধীন । এ সংবাদ লেখার পূর্বে অনেক ভুক্তভোগীদের সাথে কথা বলেছি তারা জানায়, তাদের অনেক টাকার বিনিমিয়ে তাদের জমি খারিজ করতে হয় । ভূমি অফিসের কানুনগো ও সার্ভেয়ার এই খাস জমিগুলোর খারিজ করার জন্য বিখ্যাত । তাদের নিজেদের দালালগ্রুপ দিয়ে করে থাকে খারিজ । দ্বিতীয় অংশ আসছে খুব তাড়াতাড়ি……..